ঢাকা ১১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩, ১২ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
এইমাত্র প্রাপ্ত ::
Logo ঝালকাঠিতে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের ব্যানারে স্বাধীনতা বানান ভুল Logo গরু চুরি নয়-গরু জবাই করে মাংস নিয়ে গেল চোরে Logo রমজানে দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় সীমায় রাখুন- রাজবাড়ীতে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ Logo বাল্যবিবাহের প্রস্তুতির সময় ভুয়া কাজী গ্রেফতার Logo দুবাইতে আলোচিত আরাভ খানকে আটকের গুঞ্জন Logo ৭বছরের শিশু ভাতিজিকে ধর্ষণের অভিযোগে চাচা গ্রেফতার Logo ঝালকাঠিতে নিজ যোগ্যতায় পুলিশে চাকুরী পেলো ২৬ নারী পুরুষ Logo বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে শেখ হাসিনা-এমপি জিল্লুল হাকিম Logo অনিয়মের সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি Logo রাজবাড়ী পাংশা থেকে ৭ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৬৩ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য

CMN TV

আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদে ধন্যবাদ
জনপ্রিয় সংবাদ

ঝালকাঠিতে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের ব্যানারে স্বাধীনতা বানান ভুল

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।