ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে সেবা করার সুযোগ দিন: এ্যাড.জামাল মিয়া

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:৩১:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

আকাশ সাহাঃ সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর -২ (সালথা-নগরকান্দা) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী এ্যাডভোকেট জামাল হোসেন মিয়া বলেছেন,আপনাদের পবিত্র আমানত মহা মূল্যবান ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিবেন। তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন জায়গায় শুনছি নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও তার গুন্ডা বাহিনি বলে বেড়াচ্ছে ভোট কেটে নিয়ে যাবে, আমি বলতে চাই ভোট কাটা তো দূরের কথা কেউ যদি ভোট কাটার কথা চিন্তাও করে তার আর রক্ষা নাই। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আমি কাউকে ভয় পাই না। সালথা নগরকান্দায় এমন কোন মায়ের পুত নেই যে আমার ভোটের গাঁয়ে হাত দেয়। আগামী ৭ তারিখ ভোট কাটা তো দূরের কথা কেউ ভোট কাটবে এমন কথা বলারও লোক খুজে পাওয়া যাবে না। এই এলাকায় আমার নাড়ী তো রয়েছে, এই এলাকার মানুষের সাথে আমার উঠাবসা ছোট বেলা থেকে। কেউ আমার ভাই, কেউ চাচা,কেউ বন্ধু কেউ ছোট বেলার খেলার সাথী। আমি কেন ওই চাটগাঁইয়ে কে ভয় পাবো।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারী) বিকাল ৪ টায় সালথা উপজেলা সদর সালথা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সালথায় গত ২০২১ সালের ৫ এপ্রিল যে তান্ডবের ঘটনা ঘটেছিলো সেখান অপরাধী হিসাবে দুটি বছর নিরপরাধ লোকগুলি বাড়ি ছাড়া, ঘর ছাড়া ছিলো। যে অপরাধ করেছে সে অপরাধী কিন্তু অপরাধ না করেও অনেকে পরিবার পরিজন ছাড়া বনজঙ্গলে, দেশে বিদেশে এতিমের মতো খেয়ে না খেয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে। এই জনসাধারণের দায়িত্ব কি সংসদ সদস্য লাবু চৌধুরীর ছিলো না? এমন প্রশ্ন রাখেন জনতার কাছে। তিনি লাবু চৌধুরী এই অসহায় মানুষ গুলোর কথা একবারের জন্যও ভাবেননি। কেন তিনি জনগনের পক্ষে কথা বলেননি। এজন্য তাকে জনগণের আদালতে জবাবদিহি করতে হবে। আপনারা আগামী ৭ তারিখ ঈগল মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা সুযোগ সৃষ্টি করে দিবেন। যদি আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে সংসদে পাঠাতে পারেন আপনাদের ই মামলা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পায়ে ধরে,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে গিয়ে যেভাবেই হওক আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এই সব মামলা প্রত্যাহার করে দিব ইনশাআল্লাহ। আমি এমপি হতে পারলে এদেশ থেকে সন্ত্রাস চাঁদাবাজ চিরতরে দূর করে দিব।

উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন, সালথা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহিদুজ্জামান শাহিদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ওহিদুজ্জামান মোল্লা,উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও আটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল হাসান খান (সোহাগ),উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী ছাব্বির আলী, আনোয়ার হোসেন মিয়া, প্রচার সম্পাদক ফরিদ মোল্লা,আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বল্লভদী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সোনাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খায়রুজ্জামান বাবু মোল্লা, আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক বল্লভদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান লুলু,আওয়ামীলীগ নেতা হাজী শফিকুর রহমান মিলন,উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লেবু মোল্লা,মাঝারদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আফছার মাতুব্বর, রামকান্তুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইশারত হোসেন,যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম,উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি পাবেল রায়হান,আওয়ামীলীগ নেতা ইব্রাহিম মোল্লা,কাইয়ুম মোল্লা,কাউছার ডাক্তার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার আবুল কালাম আজাদের ছোট ভাই মনির খন্দকার,আওয়ামীলীগ নেতা জাহিদ হোসেন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল হাসান,ইউপি সদস্য আক্কাচ আলী আক্কাচ, সৈয়দ আলী,কবির খান সহ আওয়ামীলীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার জনতা।

এই জনসভাটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মুজিবুল হক।

ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় এক অসহায় পরিবারের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও হত্যার হুমকিতে আদালতে মামলা

আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে সেবা করার সুযোগ দিন: এ্যাড.জামাল মিয়া

আপডেট সময় ০৮:৩১:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

আকাশ সাহাঃ সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর -২ (সালথা-নগরকান্দা) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী এ্যাডভোকেট জামাল হোসেন মিয়া বলেছেন,আপনাদের পবিত্র আমানত মহা মূল্যবান ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিবেন। তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন জায়গায় শুনছি নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও তার গুন্ডা বাহিনি বলে বেড়াচ্ছে ভোট কেটে নিয়ে যাবে, আমি বলতে চাই ভোট কাটা তো দূরের কথা কেউ যদি ভোট কাটার কথা চিন্তাও করে তার আর রক্ষা নাই। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আমি কাউকে ভয় পাই না। সালথা নগরকান্দায় এমন কোন মায়ের পুত নেই যে আমার ভোটের গাঁয়ে হাত দেয়। আগামী ৭ তারিখ ভোট কাটা তো দূরের কথা কেউ ভোট কাটবে এমন কথা বলারও লোক খুজে পাওয়া যাবে না। এই এলাকায় আমার নাড়ী তো রয়েছে, এই এলাকার মানুষের সাথে আমার উঠাবসা ছোট বেলা থেকে। কেউ আমার ভাই, কেউ চাচা,কেউ বন্ধু কেউ ছোট বেলার খেলার সাথী। আমি কেন ওই চাটগাঁইয়ে কে ভয় পাবো।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারী) বিকাল ৪ টায় সালথা উপজেলা সদর সালথা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সালথায় গত ২০২১ সালের ৫ এপ্রিল যে তান্ডবের ঘটনা ঘটেছিলো সেখান অপরাধী হিসাবে দুটি বছর নিরপরাধ লোকগুলি বাড়ি ছাড়া, ঘর ছাড়া ছিলো। যে অপরাধ করেছে সে অপরাধী কিন্তু অপরাধ না করেও অনেকে পরিবার পরিজন ছাড়া বনজঙ্গলে, দেশে বিদেশে এতিমের মতো খেয়ে না খেয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে। এই জনসাধারণের দায়িত্ব কি সংসদ সদস্য লাবু চৌধুরীর ছিলো না? এমন প্রশ্ন রাখেন জনতার কাছে। তিনি লাবু চৌধুরী এই অসহায় মানুষ গুলোর কথা একবারের জন্যও ভাবেননি। কেন তিনি জনগনের পক্ষে কথা বলেননি। এজন্য তাকে জনগণের আদালতে জবাবদিহি করতে হবে। আপনারা আগামী ৭ তারিখ ঈগল মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা সুযোগ সৃষ্টি করে দিবেন। যদি আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে সংসদে পাঠাতে পারেন আপনাদের ই মামলা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পায়ে ধরে,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে গিয়ে যেভাবেই হওক আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এই সব মামলা প্রত্যাহার করে দিব ইনশাআল্লাহ। আমি এমপি হতে পারলে এদেশ থেকে সন্ত্রাস চাঁদাবাজ চিরতরে দূর করে দিব।

উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন, সালথা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহিদুজ্জামান শাহিদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ওহিদুজ্জামান মোল্লা,উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও আটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল হাসান খান (সোহাগ),উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী ছাব্বির আলী, আনোয়ার হোসেন মিয়া, প্রচার সম্পাদক ফরিদ মোল্লা,আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বল্লভদী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সোনাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খায়রুজ্জামান বাবু মোল্লা, আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক বল্লভদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান লুলু,আওয়ামীলীগ নেতা হাজী শফিকুর রহমান মিলন,উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লেবু মোল্লা,মাঝারদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আফছার মাতুব্বর, রামকান্তুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইশারত হোসেন,যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম,উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি পাবেল রায়হান,আওয়ামীলীগ নেতা ইব্রাহিম মোল্লা,কাইয়ুম মোল্লা,কাউছার ডাক্তার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার আবুল কালাম আজাদের ছোট ভাই মনির খন্দকার,আওয়ামীলীগ নেতা জাহিদ হোসেন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল হাসান,ইউপি সদস্য আক্কাচ আলী আক্কাচ, সৈয়দ আলী,কবির খান সহ আওয়ামীলীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার জনতা।

এই জনসভাটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মুজিবুল হক।