ঢাকা ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে সেলিম মুন্সি’র অর্থয়ানে ৮০ বছরের অসহায় বৃদ্ধা নারীর ঘর

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:০০:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৫১ বার পড়া হয়েছে

রাজবাড়ী প্রতিনিধি৷। রাজবাড়ীতে ৮০ বছর বয়সী নিঃসন্তান জহুরা বেগমের নতুন ঘর তৈরী করে দিলেন মোস্তফা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম মুন্সি। জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ব্রাক অফিসের দীর্ঘদিন যাবত ভাংঙ্গা বিধস্ত অবস্থায় পরে ছিলো একজন নিঃসন্তান মায়ের এই ঘরটি। এই বিষয়টি বিভিন্ন গনমাধ্যম সংবাদ প্রচার করলে, বিষয়টি নজরে পড়ে সেলিম মুন্সির। তাই তিনি ব্যক্তিগত উদ্দেগে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ করে নতুন ঘর নির্মাণ করে দিলেন ঐ মাকে। এতে করে শেষ বয়সে একটি বসবাস মত আবাসস্থল পেয়েছেন তিনি।

জহুরা বেগম জানান, একটি ঘরের জন্য জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন মানুষের দারে দারে ঘুরেছি কিন্তু কেউ আমাকে সহযোগিতা করার জন্য এগিয়ে আসেনি। গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তফা মুন্সীর ছেলে সেলিম মুন্সি আমাকে প্রায় ২ লাখ টাকা করে আধা পাকা একটি ঘর দিয়েছে। আমি মরার আগ পর্যন্ত তার পরিবারের জন্য দোয়া করি। তিনি জানি ভালো থাকেন সারাজীবন।

এবিষয়ে সেলিম মুন্সি সাথে কথা হলে তিনি বলেন, সমাজের অসহায় সুবিধা বঞ্চিত নারী,পুরুষ, শিশু,বৃদ্ধ, এতিম মানুষের জন্য কিছু করতে ভালো লাগে। এই ভালো লাগা থেকে চেষ্টা করছি কিছু করতে। আমৃত্য করবো বলে আশা রাখি।

মোঃ সুজন খন্দকার
রাজবাড়ি প্রতিনিধি
মোবা,০১৬৩০১৭১০১১।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসলামী সংস্কৃতির প্রচার-প্রসারের অগ্রনায়ক মুফতি রুহুল আমিন মাহমুদী

রাজবাড়ীতে সেলিম মুন্সি’র অর্থয়ানে ৮০ বছরের অসহায় বৃদ্ধা নারীর ঘর

আপডেট সময় ০৯:০০:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

রাজবাড়ী প্রতিনিধি৷। রাজবাড়ীতে ৮০ বছর বয়সী নিঃসন্তান জহুরা বেগমের নতুন ঘর তৈরী করে দিলেন মোস্তফা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম মুন্সি। জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ব্রাক অফিসের দীর্ঘদিন যাবত ভাংঙ্গা বিধস্ত অবস্থায় পরে ছিলো একজন নিঃসন্তান মায়ের এই ঘরটি। এই বিষয়টি বিভিন্ন গনমাধ্যম সংবাদ প্রচার করলে, বিষয়টি নজরে পড়ে সেলিম মুন্সির। তাই তিনি ব্যক্তিগত উদ্দেগে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ করে নতুন ঘর নির্মাণ করে দিলেন ঐ মাকে। এতে করে শেষ বয়সে একটি বসবাস মত আবাসস্থল পেয়েছেন তিনি।

জহুরা বেগম জানান, একটি ঘরের জন্য জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন মানুষের দারে দারে ঘুরেছি কিন্তু কেউ আমাকে সহযোগিতা করার জন্য এগিয়ে আসেনি। গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তফা মুন্সীর ছেলে সেলিম মুন্সি আমাকে প্রায় ২ লাখ টাকা করে আধা পাকা একটি ঘর দিয়েছে। আমি মরার আগ পর্যন্ত তার পরিবারের জন্য দোয়া করি। তিনি জানি ভালো থাকেন সারাজীবন।

এবিষয়ে সেলিম মুন্সি সাথে কথা হলে তিনি বলেন, সমাজের অসহায় সুবিধা বঞ্চিত নারী,পুরুষ, শিশু,বৃদ্ধ, এতিম মানুষের জন্য কিছু করতে ভালো লাগে। এই ভালো লাগা থেকে চেষ্টা করছি কিছু করতে। আমৃত্য করবো বলে আশা রাখি।

মোঃ সুজন খন্দকার
রাজবাড়ি প্রতিনিধি
মোবা,০১৬৩০১৭১০১১।